বিবাহিত নারী (অষ্টাদশ পর্ব)

  • 24 November, 2021
  • 0 Comment(s)
  • 286 view(s)
  • লিখেছেন : চন্দন আঢ্য
ঘরদোর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করার চেয়ে দুপুরের খাবার তৈরি করা মহিলাদের কাছে অনেক বেশি ইতিবাচক এবং প্রায়শই বেশি আনন্দের কাজ। প্রথমত, এর সঙ্গে বাজারে যাওয়ার কাজ জড়িত, যা অনেক গৃহিণীর কাছেই দিনের সেরা বা বিশেষ সুবিধার সময়। বাড়ির একাকীত্বকে একজন মহিলার দৈনন্দিন কাজের মতোই ভারি মনে হয়। যদিও বাড়ির কাজ তাঁর মনকে শুষে নেয় না।

ঘরদোর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করার চেয়ে দুপুরের খাবার তৈরি করা মহিলাদের কাছে অনেক বেশি ইতিবাচক এবং প্রায়শই বেশি আনন্দের কাজ। প্রথমত, এর সঙ্গে বাজারে যাওয়ার কাজ জড়িত, যা অনেক গৃহিণীর কাছেই দিনের সেরা বা বিশেষ সুবিধার সময়। বাড়ির একাকীত্বকে একজন মহিলার দৈনন্দিন কাজের মতোই ভারি মনে হয়। যদিও বাড়ির কাজ তাঁর মনকে শুষে নেয় না। একজন গৃহিণী তখনই খুশি হন যখন চৌকাঠের ওপর বসে সেলাই করতে পারেন, ধোয়াধুয়ি করতে পারেন, শাকসবজির খোসা ছাড়াতে পারেন। নদীতে গিয়ে জল নিয়ে আসা একজন অর্ধেক-ঢাকা মুসলিম মহিলার কাছে একটি বড়ো অভিযান। কাবিলের একটি ছোট্ট গ্রামে আমি দেখেছি সেখানকার মহিলারা একজন প্রশাসকের দ্বারা নির্মিত একটি ঝরনার জল লুঠপাঠ করতেন। সকলে মিলে জড়ো হয়ে প্রতিদিন সকালে পাহাড়ের পাদদেশ পর্যন্ত যেতেন, যেখান দিয়ে একটি ঝোরা প্রবাহিত হত। তাঁদের কাছে এটাই ছিল একমাত্র বিনোদন। বাজার করার সময় মহিলারা লাইনে দাঁড়িয়ে, দোকানের মধ্যে, রাস্তার কোণে এমন সব জিনিস নিয়ে কথা বলেন যা তাঁদের ‘সাংসারিক গুরুত্ব’-কে নিশ্চিত করে। এখান থেকেই তাঁরা প্রত্যেকে নিজের নিজের গুরুত্ব টেনে নেন। এক মুহূর্তের জন্য হলেও নিজেদেরকে তাঁরা এমন এক গোষ্ঠীর সদস্য হিসাবে মনে করেন, যে-গোষ্ঠী অপরিহার্যের কাছে অপ্রয়োজনীয়ের ন্যায় পুরুষ-রচিত সমাজের বিরোধিতা করে। তবে সবার ওপরে, কেনাকাটা করাও এক গভীর আনন্দের : এটি একটি আবিষ্কার, প্রায় একটি উদ্ভাবন। নিজের জার্নাল-এ জিদ মন্তব্য করেছেন যে, এই খেলা না-জেনেই মুসলমানরা গোপন-ঐশ্বর্য আবিষ্কারকে প্রতিস্থাপিত করেছেন। সেখানেই রয়েছে বানিয়া-সভ্যতার কবিত্ব এবং অভিযান। এই বিনামূল্যের খেলাকে উপেক্ষা করেন গৃহবধূরা। তবে একটি গোল বাঁধাকপি, উত্তম-প্রস্তুত ক্যামেমবার চিজ দোকানদাররা অন্যায়ভাবে লুকিয়ে রাখলে গৃহবধূদের কাজ হল দোকানদারদের কাছ থেকে সেগুলি ছিনিয়ে আনা। বিক্রেতা এবং ক্রেতার মধ্যে স্থাপিত হয় লড়াই এবং ধূর্ততার সম্পর্ক। শেষোক্ত-র কাছে জয় হল সর্বনিম্ন মূল্যে সেরা পণ্য নিজের জন্য সংগ্রহ করা। মিতব্যয়ী হওয়ার প্রতি চরম গুরুত্ব আরোপকে ব্যাখ্যা করার জন্য একটি সীমাবদ্ধ বাজেটের জন্য উদ্‌বেগই যথেষ্ট নয় : আপনাকে একটি খেলা জিততেই হবে। গৃহবধূ যখন দোকানগুলিকে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পরিদর্শন করেন, তখন তিনিই রানি। নিজের প্রাচুর্য আর ফাঁদ নিয়ে পৃথিবী তখন সেই গৃহবধূর পায়ের কাছে পড়ে যায়, যাতে তিনি সেখান থেকে নিতে পারেন। বাজারের ব্যাগ টেবিলের ওপর খালি করার সময় একটি ক্ষণস্থায়ী বিজয়ের স্বাদ পান গৃহবধূ। ভবিষ্যতের সুরক্ষার জন্য ভাঁড়ারঘরে তিনি সাজিয়ে রাখেন কৌটোজাত দ্রব্য এবং অপচনশীল খাদ্যদ্রব্য। অত্যন্ত তৃপ্তির সঙ্গে তিনি তখন চিন্তা করেন কাঁচা শাকসবজি এবং মাংসের কথা যেগুলি তিনি নিজের ক্ষমতার অধীনস্ত করতে চলেছেন। গ্যাস এবং বিদ্যুতের আলো হত্যা করেছে আগুনের জাদুকে। কিন্তু গ্রামাঞ্চলের অনেক মহিলা এখনও জানেন জড় কাঠ থেকে জীবন্ত শিখা নিঃসরণের আনন্দ। আগুন জ্বলছে, আর মহিলাটি রূপান্তরিত হয়ে গেছেন জাদুকরিতে। হাতের সহজ নড়াচড়ার মাধ্যমে--যখন তিনি ডিম ফেটান, ময়দা মাখেন--অথবা আগুনের জাদু দ্বারা, তিনি পরিচালনা করেন পদার্থের রূপান্তর। একটি উপাদান পরিণত হয় খাদ্যে। কোলেত আবার বর্ণনা করেছেন অ্যালকেমির জাদু :

সব কিছুই রহস্যময়, ইন্দ্রজাল, জাদুমন্ত্র। ক্যাসারল, কেতলি, সেদ্ধ করার পাত্র, রান্না করার জিনিসপত্র উনুনে চাপানো এবং মৃদু উদ্‌বেগের মুহূর্ত, ইন্দ্রিয়সুখবর্ধক প্রত্যাশা, যখন রান্না-করা ধোঁয়া-ওঠা খাবার টেবিলে আনা হয় এবং প্লেটের ঢাকনা সরানো হয় ...

মহিলা লেখকরা বিশেষভাবে উদ্‌যাপন করেছেন জ্যাম-এর কবিতা। এটি একটি বৃহৎ উদ্যোগ। তামার পাত্রে গুঁড়ো-না-করা চিনি এবং ফলের নরম মণ্ডের বিবাহ দেওয়া। এরপর ফেনা, তারপর সান্দ্র অবস্থা, পরে ফুটন্ত অবস্থা। যে-জিনিসটি তৈরি হয়ে ওঠে তা বিপজ্জনক। এটি একটি ফুটন্ত লাভা যাকে গৃহিণীরা বশ করার চেষ্টা করেন এবং গর্বের সঙ্গে কাচের বয়ামের মধ্যে ঢেলে দেন। যখন তিনি পার্চমেন্ট কাগজ দিয়ে সেটি ঢেকে দেন এবং নিজের বিজয়-তারিখ তার ওপর খোদিত করে দেন, তখন খোদ সময়কেই জিতে যান তিনি। সময়কে তিনি বন্দি করেন চিনির ফাঁদে, প্রাণ প্রদান করেন কাচের বয়ামে। খাদ্যদ্রব্যের অন্তরঙ্গতা প্রকাশের চেয়ে অতিরিক্ত কিছু হল রান্না করা। খাদ্যদ্রব্যকে নতুন আকৃতি দান করে এবং নতুন করে সৃষ্টি করে রান্না। ময়দা মাখার সময় গৃহিণী তাঁর ক্ষমতা অনুভব করেন। “হাতের, সেই সঙ্গে দৃষ্টিরও রয়েছে স্বপ্ন এবং কবিতা”, বলেছেন বাশলার। এবং তিনি বলেছেন, এই “নমনীয়তার কথা যা পূর্ণ করে তোলে হাত, যার অনিঃশেষ প্রতিফলন লক্ষ করা যায় উপাদান থেকে হাতে, হাত থেকে উপাদানে”। যে-বাবুর্চির হাত ময়দা মাখে, সেই বাবুর্চির হাত হল ‘আনন্দময় হাত’ আর বেকিং সেই ময়দা-মাখাকে একটি নতুন মূল্য দান করে। ফলত, রান্না হল একটি মহৎ উপাদানের রূপান্তর--সাদা থেকে সোনালি বাদামি, ময়দা-মাখা থেকে খাস্তা। কেক বা ফোলা-পেস্ট্রি তৈরি করতে সফল হলে মহিলারা একটি বিশেষ তৃপ্তি অনুভব করেন। কারণ এই দক্ষতা সবাইকে মঞ্জুর করা হয় না : তার জন্য অবশ্যই প্রয়োজন আশীর্বাদের। মিশোলে বলেছেন, “পেস্ট্রি শিল্পের চেয়ে বেশি জটিল আর কিছুই না”। তিনি আরও বলেছেন, “এটা এমন একটা যাকে কম করে মানিয়ে নেওয়া যায় না, কম করে শেখা যায় না। এর জন্যই জন্মাতে হয়। সব কিছুই হল মায়ের আশীর্বাদ”।  

ঘরদোর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করার চেয়ে দুপুরের খাবার তৈরি করা মহিলাদের কাছে অনেক বেশি ইতিবাচক এবং প্রায়শই বেশি আনন্দের কাজ। প্রথমত, এর সঙ্গে বাজারে যাওয়ার কাজ জড়িত, যা অনেক গৃহিণীর কাছেই দিনের সেরা বা বিশেষ সুবিধার সময়। বাড়ির একাকীত্বকে একজন মহিলার দৈনন্দিন কাজের মতোই ভারি মনে হয়। যদিও বাড়ির কাজ তাঁর মনকে শুষে নেয় না। একজন গৃহিণী তখনই খুশি হন যখন চৌকাঠের ওপর বসে সেলাই করতে পারেন, ধোয়াধুয়ি করতে পারেন, শাকসবজির খোসা ছাড়াতে পারেন। নদীতে গিয়ে জল নিয়ে আসা একজন অর্ধেক-ঢাকা মুসলিম মহিলার কাছে একটি বড়ো অভিযান। কাবিলের একটি ছোট্ট গ্রামে আমি দেখেছি সেখানকার মহিলারা একজন প্রশাসকের দ্বারা নির্মিত একটি ঝরনার জল লুঠপাঠ করতেন। সকলে মিলে জড়ো হয়ে প্রতিদিন সকালে পাহাড়ের পাদদেশ পর্যন্ত যেতেন, যেখান দিয়ে একটি ঝোরা প্রবাহিত হত। তাঁদের কাছে এটাই ছিল একমাত্র বিনোদন। বাজার করার সময় মহিলারা লাইনে দাঁড়িয়ে, দোকানের মধ্যে, রাস্তার কোণে এমন সব জিনিস নিয়ে কথা বলেন যা তাঁদের ‘সাংসারিক গুরুত্ব’-কে নিশ্চিত করে। এখান থেকেই তাঁরা প্রত্যেকে নিজের নিজের গুরুত্ব টেনে নেন। এক মুহূর্তের জন্য হলেও নিজেদেরকে তাঁরা এমন এক গোষ্ঠীর সদস্য হিসাবে মনে করেন, যে-গোষ্ঠী অপরিহার্যের কাছে অপ্রয়োজনীয়ের ন্যায় পুরুষ-রচিত সমাজের বিরোধিতা করে। তবে সবার ওপরে, কেনাকাটা করাও এক গভীর আনন্দের : এটি একটি আবিষ্কার, প্রায় একটি উদ্ভাবন। নিজের জার্নাল-এ জিদ মন্তব্য করেছেন যে, এই খেলা না-জেনেই মুসলমানরা গোপন-ঐশ্বর্য আবিষ্কারকে প্রতিস্থাপিত করেছেন। সেখানেই রয়েছে বানিয়া-সভ্যতার কবিত্ব এবং অভিযান। এই বিনামূল্যের খেলাকে উপেক্ষা করেন গৃহবধূরা। তবে একটি গোল বাঁধাকপি, উত্তম-প্রস্তুত ক্যামেমবার চিজ দোকানদাররা অন্যায়ভাবে লুকিয়ে রাখলে গৃহবধূদের কাজ হল দোকানদারদের কাছ থেকে সেগুলি ছিনিয়ে আনা। বিক্রেতা এবং ক্রেতার মধ্যে স্থাপিত হয় লড়াই এবং ধূর্ততার সম্পর্ক। শেষোক্ত-র কাছে জয় হল সর্বনিম্ন মূল্যে সেরা পণ্য নিজের জন্য সংগ্রহ করা। মিতব্যয়ী হওয়ার প্রতি চরম গুরুত্ব আরোপকে ব্যাখ্যা করার জন্য একটি সীমাবদ্ধ বাজেটের জন্য উদ্‌বেগই যথেষ্ট নয় : আপনাকে একটি খেলা জিততেই হবে। গৃহবধূ যখন দোকানগুলিকে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পরিদর্শন করেন, তখন তিনিই রানি। নিজের প্রাচুর্য আর ফাঁদ নিয়ে পৃথিবী তখন সেই গৃহবধূর পায়ের কাছে পড়ে যায়, যাতে তিনি সেখান থেকে নিতে পারেন। বাজারের ব্যাগ টেবিলের ওপর খালি করার সময় একটি ক্ষণস্থায়ী বিজয়ের স্বাদ পান গৃহবধূ। ভবিষ্যতের সুরক্ষার জন্য ভাঁড়ারঘরে তিনি সাজিয়ে রাখেন কৌটোজাত দ্রব্য এবং অপচনশীল খাদ্যদ্রব্য। অত্যন্ত তৃপ্তির সঙ্গে তিনি তখন চিন্তা করেন কাঁচা শাকসবজি এবং মাংসের কথা যেগুলি তিনি নিজের ক্ষমতার অধীনস্ত করতে চলেছেন। গ্যাস এবং বিদ্যুতের আলো হত্যা করেছে আগুনের জাদুকে। কিন্তু গ্রামাঞ্চলের অনেক মহিলা এখনও জানেন জড় কাঠ থেকে জীবন্ত শিখা নিঃসরণের আনন্দ। আগুন জ্বলছে, আর মহিলাটি রূপান্তরিত হয়ে গেছেন জাদুকরিতে। হাতের সহজ নড়াচড়ার মাধ্যমে--যখন তিনি ডিম ফেটান, ময়দা মাখেন--অথবা আগুনের জাদু দ্বারা, তিনি পরিচালনা করেন পদার্থের রূপান্তর। একটি উপাদান পরিণত হয় খাদ্যে। কোলেত আবার বর্ণনা করেছেন অ্যালকেমির জাদু :

সব কিছুই রহস্যময়, ইন্দ্রজাল, জাদুমন্ত্র। ক্যাসারল, কেতলি, সেদ্ধ করার পাত্র, রান্না করার জিনিসপত্র উনুনে চাপানো এবং মৃদু উদ্‌বেগের মুহূর্ত, ইন্দ্রিয়সুখবর্ধক প্রত্যাশা, যখন রান্না-করা ধোঁয়া-ওঠা খাবার টেবিলে আনা হয় এবং প্লেটের ঢাকনা সরানো হয় ...

মহিলা লেখকরা বিশেষভাবে উদ্‌যাপন করেছেন জ্যাম-এর কবিতা। এটি একটি বৃহৎ উদ্যোগ। তামার পাত্রে গুঁড়ো-না-করা চিনি এবং ফলের নরম মণ্ডের বিবাহ দেওয়া। এরপর ফেনা, তারপর সান্দ্র অবস্থা, পরে ফুটন্ত অবস্থা। যে-জিনিসটি তৈরি হয়ে ওঠে তা বিপজ্জনক। এটি একটি ফুটন্ত লাভা যাকে গৃহিণীরা বশ করার চেষ্টা করেন এবং গর্বের সঙ্গে কাচের বয়ামের মধ্যে ঢেলে দেন। যখন তিনি পার্চমেন্ট কাগজ দিয়ে সেটি ঢেকে দেন এবং নিজের বিজয়-তারিখ তার ওপর খোদিত করে দেন, তখন খোদ সময়কেই জিতে যান তিনি। সময়কে তিনি বন্দি করেন চিনির ফাঁদে, প্রাণ প্রদান করেন কাচের বয়ামে। খাদ্যদ্রব্যের অন্তরঙ্গতা প্রকাশের চেয়ে অতিরিক্ত কিছু হল রান্না করা। খাদ্যদ্রব্যকে নতুন আকৃতি দান করে এবং নতুন করে সৃষ্টি করে রান্না। ময়দা মাখার সময় গৃহিণী তাঁর ক্ষমতা অনুভব করেন। “হাতের, সেই সঙ্গে দৃষ্টিরও রয়েছে স্বপ্ন এবং কবিতা”, বলেছেন বাশলার। এবং তিনি বলেছেন, এই “নমনীয়তার কথা যা পূর্ণ করে তোলে হাত, যার অনিঃশেষ প্রতিফলন লক্ষ করা যায় উপাদান থেকে হাতে, হাত থেকে উপাদানে”। যে-বাবুর্চির হাত ময়দা মাখে, সেই বাবুর্চির হাত হল ‘আনন্দময় হাত’ আর বেকিং সেই ময়দা-মাখাকে একটি নতুন মূল্য দান করে। ফলত, রান্না হল একটি মহৎ উপাদানের রূপান্তর--সাদা থেকে সোনালি বাদামি, ময়দা-মাখা থেকে খাস্তা। কেক বা ফোলা-পেস্ট্রি তৈরি করতে সফল হলে মহিলারা একটি বিশেষ তৃপ্তি অনুভব করেন। কারণ এই দক্ষতা সবাইকে মঞ্জুর করা হয় না : তার জন্য অবশ্যই প্রয়োজন আশীর্বাদের। মিশোলে বলেছেন, “পেস্ট্রি শিল্পের চেয়ে বেশি জটিল আর কিছুই না”। তিনি আরও বলেছেন, “এটা এমন একটা যাকে কম করে মানিয়ে নেওয়া যায় না, কম করে শেখা যায় না। এর জন্যই জন্মাতে হয়। সব কিছুই হল মায়ের আশীর্বাদ”।

লেখক: অধ্যাপক ও প্রাবন্ধিক

ছবি: সংগৃহীত

0 Comments

Post Comment