- 15 November, 2021
- 0 Comment(s)
- 465 view(s)
- লিখেছেন : অমর্ত্য বন্দ্যোপাধ্যায়
খ্রিস্টপূর্বাব্দের সময়কাল থেকে শুরু করে আজ ২০২১। কাকে আমরা বিজ্ঞানী বলব, কার সংগ্রাম বা প্রাপ্তিকেই আমরা আলাদা করে তুলে ধরব? নোবেল পুরষ্কারের সূত্রপাত হয়েছে আজ থেকে প্রায় একশোকুড়ি বছরেরও বেশি সময় আগে। সেই সময় থেকে আজ অবধি বিজ্ঞানের আঙিনাতে নোবেলে সম্মানিত হয়েছেন ২০জনেরও বেশি নারী বৈজ্ঞানিক। কিন্তু আমরা তো কেবল নোবেলের মাপকাঠিতে নারীর সংগ্রামকে দেখি না। ২০১৮ সালে পদার্থবিদ্যার নোবেল পুরষ্কারে সম্মানিত হয়েছেন ডোনা স্ট্রিকল্যান্ড - মারী কুরি এবং মারিয়া গ্যোপার্ট মেয়ারের পর তৃতীয়জন। চতুর্থজনের জন্য আমাদের বেশিদিন অপেক্ষা করতে হয়নি। ২০২০ সালে পদার্থবিদ্যার নোবেলে সম্মানিত হয়েছেন আন্দ্রেয়া ঘেজ, প্রবাদপ্রতিম পদার্থবিদ রজার পেনরোজের সঙ্গে তিনি তাঁর সম্মানকে ভাগ করে নিয়েছেন। রসায়নের তালিকাটি তুলনায় দীর্ঘতর। ২০২০ সাল অবধি মোট ৭জন মহিলা রসায়নের নোবেল পুরষ্কারে ভূষিত হয়েছেন। তালিকাটি আরও বেড়েছে চিকিৎসাবিদ্যার ক্ষেত্রে। সেখানে আমরা ১২জন মহিলা নোবেল-বিজেতার নাম পাচ্ছি। বিশ্বজোড়া অতিমারির সময় সারা পৃথিবীর মানুষ মুখ তুলে চেয়েছিল সারা গিলবার্টের দিকে। সেই সারা গিলবার্ট, যিনি ভয়াবহ ইবোলা মহামারীর সময় তার প্রতিষেধক আবিষ্কারে সক্ষম হয়েছিলেন। কেবল প্রতিষেধক বানানোই নয়, স্বল্প খরচে, ন্যূনতম পরিকাঠামোয় উৎপাদন এবং বণ্টন করা যায় এমন একটি ফরমুলা তৈরিতেই তিনি বদ্ধপরিকর ছিলেন। কারণ, ইবোলা আক্রান্ত দেশগুলির অধিকাংশই ছিল গরীব এবং উন্নয়নশীল। সেই জায়গাতে দাঁড়িয়ে তাদের কাছে কেবল প্রতিষেধক পৌঁছিয়ে দিলেই হতো না। অর্থনীতির বিষয়টিকেও মাথায় রাখতে হতো। সারা গিলবার্ট পেরেছিলেন সেই সবকটি বিষয়কে সুনির্দিষ্ট করে তবেই সেগুলির সাপেক্ষে একটি সফল প্রতিষেধক তৈরি করতে। এঁদের বিচার কেবল পুরষ্কারের মাপকাঠিতে হয় না। যেমনটা প্রতিবারেই বলে এসেছি – এঁদের বিচার উৎকর্ষে, এঁদের বিচার এঁদের আশ্চর্য প্রতিভাতেই।
আজ তাই নোবেল অথবা সরাসরি বিজ্ঞানের বিষয়ে বলব না। বরং বলব অভিযানের ইতিহাস। মেয়েদের আকাশ ছুঁতে চাওয়ার ইতিহাস, যা আক্ষরিক। দীর্ঘ এই কালানুক্রমিক যাত্রার অন্তিম মুহূর্তটিতে যখন শেষ অবধি এসে দাঁড়াতে পেরেছি, অর্ধেক আকাশকে ছাপিয়ে মেয়েদের সম্পূর্ণ আকাশকে বাস্তবে করায়ত্ত করার সেই ইতিহাসকে নিয়েই বরং দু’চারকথা লেখা যাক। দু’চার কথায় উঠে আসুক এ্যামেলিয়া ইয়ারহার্ট, ভ্যালেন্টিনা তেরেস্কোভা অথবা মে জেমিসনদের আকাশ ছোঁয়ার গল্প।
১৯২৮, সতীর্থ পাইলট উইলমার শুল্টজকে সঙ্গে নিয়ে প্রথম মহিলা যাত্রী হিসেবে অতলান্তিক মহাসাগর পার হলেন এ্যামেলিয়া ইয়ারহার্ট। তখনও তাঁর বয়স কুড়ির কোঠা পেরোয়নি। চারবছরও কাটল না। ১৯৩২ সালে প্রথম একাকিনী মহিলা পাইলট হিসেবে একটি লকহিড ভেগা ৫বি এরোপ্লেনে চেপে এইবারে অতলান্তিক পেরলেন তিনি একাই। প্রথম একাকিনী মহিলা পাইলট হিসেবে জয় করলেন সেই মহাসাগর। ১৯৩৫ সালে এ্যামেলিয়া ইয়ারহার্ট পারদ্রু বিশ্ববিদ্যালয়ের এ্যারোনটিক্যাল এঞ্জিনিয়রিং বিভাগে অতিথি অধ্যাপক হিসেবে নিযুক্ত হন। প্রবাদপ্রতিম আরেক পাইলট চার্লস লিন্ডবার্গ এবং মার্কিন ফার্স্ট লেডি ইলিনর রুজভেল্টের সঙ্গেও তাঁর সখ্যতা গড়ে ওঠে। ১৯৩৭ সালে তাঁর জীবনের সবচেয়ে দুঃসাহসী অভিযানের বিষয়ে তিনি প্রস্তুতি নিতে শুরু করেন। তিনি জানান পাইলট-ন্যাভিগেটর ফ্রেড নুন্যানের সঙ্গে ৩৩,০০০ কিলোমিটার পথ আকাশপথে পাড়ি দিয়ে তিনি একলপ্তে এবারে গোটা পৃথিবীটাকেই প্রদক্ষিণ করে আসতে চান। পারদ্রু বিশ্ববিদ্যালয় এ্যামেলিয়ার এই অভিযানের ব্যয়ভার বহন করতে সম্মত হয়। ২০শে মে, ১৯৩৭ – ক্যালিফোর্নিয়া প্রদেশের ওকল্যান্ড শহর থেকে এ্যামেলিয়া তাঁর অভিযান শুরু করেন। একে একে তাঁরা পার হয়ে যান দক্ষিণ আমেরিকা, আফ্রিকা, ভারতীয় উপমহাদেশ এমনকি পাপুয়া নিউগিনির উপকূল। ২২০০০ কিলোমিটার পথ অতিক্রান্ত হয়। বাকি পড়ে থাকে প্রশান্ত মহাসাগরের উপরে ফিরতি ১১০০০ কিলোমিটারের যাত্রাপথ। এক আশ্চর্য রেকর্ডের সামনে দাঁড়িয়ে তখন এ্যামেলিয়া ও তাঁর ন্যাভিগেটর নুন্যান। ৪ঠা জুলাই, আমেরিকার স্বাধীনতা দিবসের দিন ক্যালিফোর্নিয়ার মাটি ছোঁয়ার কথা ছিল এ্যামেলিয়ার। ২রা জুলাই, নিজের চল্লিশতম জন্মদিনের মাত্র কুড়ি দিন আগেই আকাশ থেকে হারিয়ে যায় এ্যামেলিয়াদের উড়োজাহাজ। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত হনলুলুর হাওয়ার্ড দ্বীপভূমির কাছে তাঁদের অস্তিত্ব জানা গিয়েছিল। এ্যামেলিয়ারা ফিরে আসেননি। প্রায় দেড়বছর পর, ৫ই জানুয়ারী ১৯৩৯ তারিখে এ্যামেলিয়া ইয়ারহার্ট ও ফ্রেড নুন্যানকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়।
কে বলে মেয়েরা আকাশকে জয় করতে পারেনি ? বরং আকাশই তাঁদের কাছে মাথা নীচু করেছে বারংবার।
জানুয়ারি, ১৯৬৪। আমার পিতৃদেব সেদিন খুবই উৎসাহিত হয়ে ছুটে গিয়েছিলেন লেক স্টেডিয়ামে। প্রসঙ্গত বলে রাখা ভালো, খেলাধুলো বা বিশেষত ফুটবলের বিষয়ে অন্তত আমার পিতৃদেবের তেমনটা উৎসাহ কোনও কালেই ছিল না। কিন্তু সেদিনটা ছিল অন্য। সেই বিশেষ দিনটিতে আরও অনেক মানুষের সঙ্গে সবকিছু ফেলে রেখে আমার পিতৃদেবেরও একমাত্র গন্তব্য ছিল লেক স্টেডিয়াম, রবীন্দ্র সরোবর। সেদিন যে ভ্যালেরি বাইকোভস্কি এবং আন্দ্রিয়ান নিকোলায়েভ এই দুই পুরুষ মহাকাশচারীর সঙ্গে, কলকাতার বুকে একই সম্বর্ধনা মঞ্চে উপস্থিত থাকবেন ভ্যালেন্টিনা তেরেস্কোভা স্বয়ং। পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম মহিলা কসমোনট। মার্চ, ১৯৩৭এ জন্ম ভ্যালেন্টিনার। ১২ই এপ্রিল, ১৯৬১তে প্রথম মহাকাশচারী হিসেবে ইয়ুরি গ্যাগারিনের সাফল্যের পরেপরেই সোভিয়েত বিজ্ঞানীরা একজন মহিলা নভশ্চরকেও মহাকাশে পাঠাতে তৎপর হয়ে ওঠেন। ভ্যালেন্টিনার পরিবার তাঁতশিল্পের সঙ্গে জড়িত ছিল। তিনি নিজেও পারিবারিক কাজের পাশাপাশি প্যারাশ্যুটিস্ট হিসেবে প্রশিক্ষণ নেন। এই অভিজ্ঞতাই তাঁকে পরবর্তীতে সোভিয়েত মহাকাশ গবেষণাসংস্থায় নভশ্চর হিসেবে নিয়োগের পথ খুলে দেবে।
কঠোর প্রশিক্ষণের পর ১৯৬২ সালে পাঁচজন মহিলাকে অন্তিম পর্যায়ের জন্য নির্বাচন করা হয়। এরমধ্যেও অসুস্থতার কারণে তাতিয়ানা কুজনেৎসোভা এবং ট্রেনিংয়ের সময় বেশ কিছু ভুলভ্রান্তির কারণে ঝানা ইয়র্কিনাকে অন্তিম পর্যায় থেকে বাদ দেওয়া হয়। মার্চ অথবা এপ্রিল, ১৯৬৩তে প্রথম মহিলা মহাকাশচারীকে মহাকাশে পাঠানোর লক্ষ্যে সোভিয়েত বিজ্ঞানীরা প্রস্তুতি শুরু করেন। ১৬ই জুন, ১৯৬৩ – প্রথম এবং এখনও অবধি সবচেয়ে কমবয়স্ক মহিলা মহাকাশচারী হিসেবে মহাকাশে নিক্ষিপ্ত হন ভ্যালেন্টিনা। ভস্তক ৬ মহাকাশযানে চেপে মোট ৪৮বার তিনি পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করেন। সময়ের হিসেবে ২ দিন, ২২ ঘন্টা, ৫০ মিনিট সময়কাল ধরে তিনি মহাকাশে থাকেন। মেয়েদের আকাশ ছোঁয়ার যে যুগযুগান্তের স্বপ্ন, আক্ষরিক ভাবেই সেদিন তাতে সিলমোহর লেপে দেয় ভ্যালেন্টিনার এই কৃতিত্ব। আকাশ থেকে আকাশে মেয়েদেরই সাহস, মেয়েদেরই প্রতিপত্তি ছড়িয়ে পড়তে থাকে। পারে, মেয়েরা সব পারে – সমস্ত বাধাবিপত্তিকে অতিক্রম করে আকাশের বুকেও তারা নিজেদের চিহ্নকে রেখে আসতে পারে। কেবল এতটুকুই আত্মবিশ্বাস প্রয়োজন তাদের।
১লা ফেব্রুয়ারি, ২০০৩। টেক্সাসের আকাশে সেদিন অনেকগুলি অগ্নিপিন্ডের ঝলক। কলম্বিয়া মহাকাশযানের সাত সদস্যের মধ্যে অন্যতম হিসেবে সেদিন টেক্সাসের আকাশেই আগুনের গ্রাসে ক্রমশ মিলিয়ে যাচ্ছিলেন কল্পনা, ভারতীয় বংশোদ্ভূত নভশ্চর কল্পনা চাওলা। আমাদের অনেকের মনেই বোধহয় আজও সেই ঘটনার পরের পর স্মৃতিগুলো টাটকা জ্বলজ্বলে হয়ে বিরাজ করছে। কোনও একজন কবি বোধহয় তখন কোনও একটি বাংলা সাময়িক পত্রে কল্পনার স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে লিখেছিলেন, “মহাকাশে হারিয়ে যাওয়ার শক্তিটা যে অল্প না – কল্পনা!” আমাদের অনেকের কাছেই রাতারাতি সুপারউওম্যান হয়ে উঠেছিলেন হরিয়ানার কার্নালে জন্ম নেওয়া এই দুঃসাহসিনী। এরপর সুনীতা পান্ড্য উইলিয়ামস। কিন্তু এঁদের বিষয়ে আমরা অনেক শুনেছি। আমরা বরং এঁদের থেকেও আরও খানিকটা সময় পিছিয়ে যাই। মহাকাশ অভিযানের ইতিহাস দেখলে, প্রথম নাম আসে কল্পনার। তারপর সুনীতার। কিন্তু এরও আগে ১৯৯২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে মে জেমিসন, ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে মহাকাশের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেন। ২০০০জন আবেদনকারীর মধ্যে থেকে শেষ যে পনেরো জনকে এই মিশনের জন্য বেছে নেওয়া হয়েছিল জেমিসন তাঁদেরই একজন ছিলেন। আর এই মে জেমিসন ছিলেন পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম আফ্রো-আমেরিকান মহিলা নভশ্চর। প্রথমে সেনাবাহিনীতে এবং পরবর্তীতে নাসার মহাকাশচারী হিসেবে নিজের কেরিয়র গড়ে তুলেছিলেন এই জেমিসন। মাত্র একবারের জন্য মহাকাশে গেলেও, সেই সুযোগেই মোট ১৯০ ঘন্টা, ৩০ মিনিট, ২৩ সেকেন্ড সময়কাল ধরে তিনি মহাকাশে কাটান। এই সময়ের মধ্যে তিনি ১২৭ বার পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করেন। নিজের জীবনের এই একমাত্র মহাকাশ সফরের পরেপরেই নাসার কেরিয়র থেকে অব্যাহতি নেন জেমিসন। নিজেকে নিযুক্ত করেন সামাজিক নানা কাজের সঙ্গে। মা ডরথির নামে একটি ফান্ড তৈরি করে তিনি ১২ থেকে ১৬ বছর বয়স অবধি শিশুদের মধ্যে বিজ্ঞানশিক্ষা প্রসারের কাজে সচেষ্ট হন। কেবল আমেরিকা নয়, তিউনিশিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা এবং সুইজারল্যান্ডেও ডরথি জেমিসন ফান্ড আজ তাদের কার্যকলাপকে বিস্তৃত করেছে।
এতদিন ছিল অর্জনের ইতিহাস। আকাশকে ছুঁয়ে এসে, মেয়েরা এখন ফিরিয়ে দিচ্ছে। প্রতিটি দেশে, প্রতিটি মহাদেশে এমন অনেক আকাশ ছোঁয়ার স্বপ্নকে সাকার করে তুলতে তারা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করে চলেছে। বিজ্ঞানের এক আশ্চর্য যাত্রাপথ বেয়ে আসতে আসতে যতই তাকে ফিরে দেখছি, ততই যেন উপলব্ধি করছি – এই যাত্রার যেমন কোনও শেষ নেই, তেমনই কোনও শুরুও নেই বোধহয়। মেয়েরা, মানুষ হতে চেয়েছিল। সেই মনুষ্যত্বের পথে তারা অনেকখানি অগ্রসর হয়েছে। আগামীতে আরও অনেক বছর ধরে তারা এভাবেই অগ্রসর হবে। আর দিন শেষের বিকেলে আমি হয়তো লিখবো ‘যাদের কথা লেখা হল না’ তাদের গল্পকেই। বিজ্ঞানের পথে আমাদের এই বর্ষব্যাপী অভিযানের ক্ষেত্রে আপাতত বিরতি আসবে। কিন্তু নিঃসন্দেহে জারি থাকবে নারীর উৎকর্ষের জন্য আমাদের লড়াই।
সূত্রঃ
[১] নোবেল আর্কাইভস
[২] ডোনাল্ড এম. গোল্ডস্টাইন, ক্যাথারিন ভি. ডিলনস, ‘এ্যামেলিয়াঃ দ্য সেন্টিনিয়াল বায়োগ্রাফি অব এ্যান এ্যাভিয়েশন পায়োনিয়র’, ব্রাসি’জ, ১৯৯৭
[৩] পিট হ্যামিল, ‘লেদার এ্যান্ড পার্লসঃ দ্য কাল্ট অব এ্যামেলিয়া ইয়ারহার্ট’, সেপ্টেম্বর, ১৯৭৬
[৪] বেন ইভান্স, ‘এসকেপিং দ্য বন্ডস অব আর্থঃ দ্য ফিফটিজ এ্যান্ড দ্য সিক্সটিজ’, স্প্রিঙ্গার সায়ান্স এ্যান্ড বিজনেস মিডিয়া, এপ্রিল, ২০১০
[৫] ডেভিড শাইলার, আয়ান মৌল, ‘উইমেন ইন স্পেসঃ ফলোয়িং ভ্যালেন্টিনা’, স্প্রিঙ্গার সায়ান্স এ্যান্ড বিজনেস মিডিয়া, আগস্ট, ২০০৬
[৬] জঁ পিয়ের হ্যারিসন, ‘দ্য এজ অব টাইমঃ দ্য অথরিটেটিভ বায়োগ্রাফি অব কল্পনা চাওলা’, লস গ্যাটোস, ক্যালিফোর্নিয়া, ২০১১
[৭] এলিজাবেথ রুম, ‘মে জেমিসন’, হাইনম্যান রন্ত্রে লাইব্রেরি, ২০০৬
[৮] মে. সি. জেমিসন, জেন্দায়ি ফ্রেজার, ‘এ্যাডভান্সিং আফ্রিকান হেলথকেয়ার থ্রু স্পেস টেকনোলজি’, (সাক্ষাৎকার) আফ্রিকা টুডে, খন্ড ৪০, সংখ্যা ৩, ১৯৯৩
লেখক: গবেষক ও প্রাবন্ধিক
ছবি: সংগৃহীত
0 Comments
Post Comment