স্থিতপ্রজ্ঞা সোফিয়ার কাহিনি

  • 25 January, 2021
  • 2 Comment(s)
  • 721 view(s)
  • লিখেছেন : অমর্ত্য বন্দ্যোপাধ্যায়
এক অনন্ত জীবন জুড়ে থাকা বিভিন্ন সময়কালের মধ্যেও তিনি যে কোনোদিনই ক্লান্ত হলেন না। অথচ দাদা টাইকো ব্রাহের প্রয়াণের পরেও যাঁর কর্মধারা অক্ষুণ্ণ রইল আরও চল্লিশ বছর। ডেনমার্কের অখ্যাতা রাজকুমারী তো তিনিই। সোফিয়া ব্রাহের সাম্রাজ্যের পরিমাপ তাঁর ধনসম্পত্তিতে নয়। তাঁর সাম্রাজ্য লুকিয়ে রয়েছে তাঁর বিজ্ঞানে, তাঁর গাছ-গাছালি – রোগচিকিৎসায়, তাঁর বংশলতিকার গবেষণায়, তাঁর বহুমুখিতায়। নারীর বিজ্ঞানচর্চার বিষয়ে ধারাবাহিক (পর্ব ৮)

‘এনিমাস ইনভিক্টাস’, বোন সোফিয়ার একবগ্গা মনটিকে নিজের ভাষায় ব্যাখ্যা করতে গিয়ে এই শব্দদুটিকেই ব্যবহার করেছিলেন জ্যোতির্বিদ টাইকো। লাতিন ভাষায় এই শব্দদুটির অর্থ, লক্ষ্যে যার মন স্থির রয়েছে। জ্যোতির্বিদ টাইকো, ওরফে টাইকো ব্রাহের নাম আমরা বইতে পড়েছি। কিন্তু তাঁর যে বয়সে প্রায় ১০ বছরের ছোটো একটি বোন ছিল, এবং সেই বোন সোফিয়াও যে তাঁর গবেষণার প্রায় সমস্ত কাজেই হাত লাগাতেন – এই বিষয়ে আমাদের জ্ঞান সীমিত। ‘স্থিতপ্রজ্ঞা’ সোফিয়ার কথাই আজ শোনাবো। সেই যুগের প্রায় প্রত্যেকজন স্বয়ংসম্পূর্ণার মতোই তাঁরও জীবন কেটেছে কুয়াশায় আচ্ছাদিত হয়ে, নানা ওঠাপড়ার মধ্যে দিয়ে ঠোক্কর খেতে খেতেই। এমনকি গুরু-শিষ্যের উত্তরাধিকার সূত্রে টাইকো’র গবেষণার সমস্তটাই অর্জন করেছিলেন জ্যোতির্বিদ কেপলার। টাইকোর প্রয়াণের পর আরও প্রায় চল্লিশ বছর তিনি জীবিত থাকলেও জ্যোতির্বিদ্যার জগতে আর তেমনটা দেখা যায়নি সোফিয়াকে। তিনি তখন হয়ে উঠেছিলেন উদ্যানবিদ বা হর্টিকালচারিস্ট।

 

মধ্যযুগের ডেনমার্ক বলতেই আমাদের মনে ভেসে ওঠে রাজপুত্র হ্যামলেট আর শেকসপিয়রের সেই বিখ্যাত নাটক। শেকসপিয়র যখন হ্যামলেট লিখছেন, সময়টা ১৫৯৯ থেকে ১৬০১ খ্রিস্টাব্দ, ততদিনে টাইকো ব্রাহের সময় ফুরিয়ে এসেছে। ২৪ অক্টোবর, ১৬০১ – এই তারিখে প্রয়াত হন সেই সময়কার জ্যোতির্বিজ্ঞান গবেষণার অন্যতম পুরোধা-পুরুষ টাইকো। বোন সোফিয়া তখন টাইকো-রই এক সুহৃদ এরিকের সঙ্গে সংসার বাঁধতে চলেছেন। এটি তাঁর দ্বিতীয় সংসার, অথচ সেই সংসারও খুব সুখের হয়নি। চাইলেই তিনি অগাধ সম্পত্তির মালিক হতে পারতেন, তবু আজীবন দারিদ্র আর অবহেলার সঙ্গেই দিন কাটাতে হয়েছে সোফিয়াকে। জ্যোতির্বিদ টাইকো-র অন্যতম সহকারী হয়েও।

 

সোফিয়ার জন্মতারিখ নিয়ে বিভ্রান্তি রয়েছে। কেউ কেউ বলেন তাঁর জন্ম ১৫৫৯ খ্রিস্টাব্দের ২৪ আগষ্ট, আবার কেউ কেউ দাবি করেন যে তিনি জন্মেছিলেন ১৫৫৬ সালের ২২ সেপ্টেম্বর। সুইডেনের ন্যুডস্ট্রুপের ব্রাহে দম্পতির দশ জন সন্তানের মধ্যে তিনি ছিলেন দশম। তাঁর সবচেয়ে বড় দাদা টাইকো-র সঙ্গে তাঁর বয়সের ব্যবধান ছিল প্রায় দশ বছরের। শুধু তাই নয়, ঘটনাসূত্রে টাইকো বেড়ে উঠেছিলেন একটি আলাদা পরিবারে। অনেক পরে, কিশোরী সোফিয়ার সঙ্গে টাইকোর দেখা হয়। ক্রমশ, টাইকো এবং সোফিয়ার মধ্যে যে হৃদ্যতা গড়ে ওঠে তার পিছনেও একটি বড়ো কারণ ছিল তাঁদের বাকি পরিবারের সদস্যদের তুমুল বিজ্ঞান-বিদ্বেষ। এই কারণেই পারিবারিক সম্পত্তি থেকেও তাঁরা বিচ্যুত হন। মানসিক ভাবে তাঁরা একে অপরের আরও কাছাকাছি আসেন, যে বন্ধন আমৃত্যু অটুট থেকেছে।

 

১৫৭৯তে সোফিয়া ব্রাহে, জনৈক অটো থটের সঙ্গে বিবাহসূত্রে আবদ্ধ হন। তাঁর সঙ্গে সোফিয়ার বয়সের অনেকটাই ব্যবধান ছিল। তবু অটোর মাধ্যমে সোফিয়া একটি পুত্রসন্তানের জন্ম দেন। ২৩ মার্চ ১৫৮৮তে অটো প্রয়াত হন। নাবালক পুত্রসন্তানের ভবিষ্যৎরক্ষায় সোফিয়া নিজেই তখন অটোর বিষয়সম্পত্তিকে দেখভাল করতে থাকেন। এই সময়ে, প্রয়াত স্বামীর জমিদারি দেখতে দেখতেই প্রথম উদ্যানবিদ্যায় আগ্রহ জন্মায় সোফিয়ার। বিভিন্ন ওষধি গাছ, বিষাক্ত গাছের বিষয়ে তিনি আগ্রহী হয়ে ওঠেন। এমনকি বিষাক্ত গাছগুলি থেকে প্রাপ্ত বিষকে সঠিক, পরিমিত পরিমাণে ব্যবহার করে তিনি স্থানীয় মানুষদের রোগচিকিৎসা শুরু করেন। উদ্যানবিদ্যা এবং ওষধি গাছগাছড়ার বিষয়ে তাঁর আগ্রহ চিরদিন বজায় থাকবে। এর অনেক আগে থাকতেই তিনি ওরসুন্দ প্রণালীতে অবস্থিত ভেন দ্বীপে তাঁর দাদা টাইকোর গড়ে তোলা মানমন্দির ও গবেষণাগার উরানিবর্গে যাতায়াত শুরু করেছিলেন। উরানিবর্গ, এই নামটি টাইকো দিয়েছিলেন প্রাচীন গ্রিক বিদূষী উরানিয়ার অনুপ্রেরণায়। গ্রিক পুরাণ অনুসারে, এই উরানিয়া হলেন জ্যোতির্বিদ্যার দেবী। সেই উরানিয়া থেকেই উরানিবর্গ। আবার বোন সোফিয়ার জীবনের একটি বিশেষ ঘটনাতেও টাইকো-র জবানিতে উরানিয়ার উল্লেখ আসবে, সে অবশ্য আরও কিছুকাল পরের খবর।

 

এখানে একটা কথা বলে রাখি, টাইকো-র জীবদ্দশায় তখনও জ্যোতির্বিদ্যার ইতিহাসে টেলিস্কোপ আবিষ্কৃত হয়নি। ১৬১০ খ্রিস্টাব্দে প্রথম বার, পাদুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিতবিদ্যার অধ্যাপক গ্যালিলিও গ্যালিলেই তদানীন্তন ভেনিসের সম্মানীয় নাগরিকবর্গের সামনে তাঁর আবিষ্কার – পৃথিবীর প্রথম দূরবীক্ষণ যন্ত্রটিকে উপস্থাপন করেন। কাজেই, টাইকো-র সময়ে মহাকাশ-পর্যবেক্ষণের কাজটি ছিল আরও অধিক পরিমাণে কঠিন। তারই মধ্যে, ভেন দ্বীপের মানমন্দিরে টাইকো যে সমস্ত যন্ত্রের নির্মাণ করেছিলেন আজ তা ভাবলে আশ্চর্য হয়ে যেতে হয়। এমনকি, উত্তাল সমুদ্রের মাঝে ভেন দ্বীপে তাঁর উরানিবর্গ গবেষণাগারে মাটির উপরকার সুউচ্চ সমস্ত গম্বুজে বসানো যন্ত্রগুলি মাঝেমধ্যেই প্রাকৃতিক কারণে তাদের সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম নির্ণয়ে গণ্ডগোল করত, তাই তিনি সেই দ্বীপেই মাটির নীচে আরও একটি গবেষণাগার তৈরি করেন। এই দুটি গবেষণাগারেই গবেষণার কাজে তাঁর অন্যতম সহযোগী ছিলেন বোন সোফিয়া। এই উরানিবর্গের গবেষণাগারে একটি দেওয়াল জোড়া মিউচ্যুয়াল কোয়াড্রান্ট তৈরি করেছিলেন টাইকো ও তাঁর সহযোগীরা। বিষুবরেখা পেরুনোর সময়ে আকাশে তারাদের উচ্চতা নির্ণয়ের কাজে এর ব্যবহার হত। ১৫৭৬ সালে একটি ধাতব আজিমুথাল কোয়াড্রান্ট নির্মাণ করেন টাইকো, যেটি সেই সময়কার অন্যান্য কাষ্ঠনির্মিত কোয়াড্রান্টগুলির থেকে অনেক বেশি টেকসই এবং সুস্থিত বলে প্রমাণিত হয়। ১৫৭৭ সালে একটি বিশেষ ধূমকেতুর গতিপথ নির্ণয়ে টাইকো তাঁর এই আজিমুথাল কোয়াড্রান্টটিকে ব্যবহার করেন। এই সময়ে তাঁকে সহযোগিতা করেন বোন সোফিয়া। এরও আগে ১৫৭২ খ্রিস্টাব্দে এসএন১৫৭২ নামে একটি সুপারনোভাকে আবিষ্কারের সময়ে বিশেষ ভাবে বোন সোফিয়া, দাদা টাইকো-কে সেটির পর্যবেক্ষণ ও পরবর্তী গবেষণায় সাহায্য করেছিলেন। ৮ ডিসেম্বর, ১৫৭৩-এ একটি চন্দ্রগ্রহণের সময় সোফিয়া ও টাইকো যৌথ ভাবে বেশ কিছু নতুন পর্যবেক্ষণকে লিপিবদ্ধ করেন, যা আরও আগেকার সময়ের সৌরজগতের জিওসেন্ট্রিক মডেলকে, অর্থাৎ পৃথিবীর চারপাশে সূর্য ও অন্যান্য গ্রহেরা ঘুরপাক খাচ্ছে – এই তত্ত্বকে খণ্ডন করতে সহায়তা করে। এই সময় একে একে টাইকো তৈরি করতে থাকেন তাঁর গ্রেট গ্লোব যন্ত্র (১৫৮০) (এটি একটি বিশালাকৃতি কাঠের গোলক, যার বিভিন্ন স্তরে তাঁর আবিষ্কৃত গ্রহ-নক্ষত্রগুলিকে তাদের অবস্থান অনুযায়ী সাজানো আছে) এবং তাঁর ট্রায়াঙ্গুলার সেক্সট্যান্ট (১৫৮২)। ১৫৮৫-তে টাইকো তৈরি করেন গ্রেট ইকুয়েটরিয়াল আর্মিলারি যা আরও নিখুঁত ভাবে আকাশে গ্রহ নক্ষত্রের অবস্থান নির্ণয়ে সহায়তা করে। মনে রাখতে হবে যে এই যুগ টেলিস্কোপ আবিষ্কারের আগের যুগ, আর এই প্রত্যেকটি যন্ত্র নির্মাণ ও তাদের ব্যবহারে দাদা টাইকো-র পাশেই ছিলেন বোন সোফিয়া। এই যন্ত্রগুলির মাধ্যমেই বিশেষ করে গ্রহদের সঠিক কক্ষপথ নির্ণয়ে সোফিয়া ও টাইকো অনেকদূর অগ্রসর হতে পেরেছিলেন। এই সময়েই টাইকো, বোন সোফিয়ার মেধা ও অধ্যবসায়ের স্বীকৃতিস্বরূপ তাঁর প্রসঙ্গে ‘এনিমাস ইনভিক্টাস’ শব্দবন্ধটিকে ব্যবহার করেন। ‘স্থিতপ্রজ্ঞা’ সোফিয়ার জন্য দাদার শ্রদ্ধা আজীবন অক্ষুণ্ণ ছিল।

 

এই সময়,  টাইকো-র গবেষণাগারে আসতেন এরিক ল্যাং বলে একজন অ্যালকেমিস্ট। সোফিয়ার সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠতা হয়। কালক্রমে তাঁরা একে অপরের কাছে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হন। সমাজ এবং পরিবার সোফিয়ার এই কার্যকলাপকে ভালো চোখে না দেখলেও আমৃত্যু সোফিয়া এই বিষয়ে তাঁর দাদার সমর্থন পেয়েছিলেন। সোনা তৈরির নেশায় পাগল, অ্যালকেমিস্ট এরিক ল্যাং ক্রমশ নিজের সমস্ত সম্পত্তিকে উড়িয়ে দিলেও সোফিয়া তাঁর পাশে দাঁড়ান। ১৫৯০-এর দশকে এরিক নিজের আর্থিক ভবিষ্যতকে সুনিশ্চিত করবার আশায় জার্মানি পাড়ি দেন। এই সময় সোফিয়া উরানিবর্গে ছিলেন। বোনের বিরহকে সহ্য করতে না পেরে জ্যোতির্বিদ টাইকো ল্যাটিন ভাষায় একটি কাব্য রচনা করেন, যার মূল উপজীব্য ছিল প্রবাসে থাকা এরিককে উদ্দেশ করে সোফিয়ার একটি কাল্পনিক পত্রালাপ। এখানে টাইকো, সোফিয়াকে সেই গ্রিক পুরাণ অনুযায়ী জ্যোতির্বিজ্ঞানের অধিষ্ঠাত্রী দেবী উরানিয়া রূপে চিত্রিত করেন। কাব্যটির নাম হয় ‘উরানিয়া টিটানি’। টাইকো ব্রাহে চিরটাকাল তাঁর বোন সোফিয়াকে তাঁর প্রাপ্য স্বীকৃতিতে ভূষিত করতে চেষ্টা করেছেন।

 

১৬০১ সালে টাইকো-র মৃত্যুর পর ১৬০২ খ্রিস্টাব্দে এরিক ও সোফিয়া বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। অত্যন্ত দারিদ্রের মধ্যে তাঁদের জীবন কাটতে থাকে। কারণ শেষ বয়সে বিজ্ঞানী টাইকোও ডেনমার্কের রাজ-অনুগ্রহ থেকে বঞ্চিত হয়েছিলেন। এরিকেরও সম্বল বলতে প্রায় কিছুই ছিল না। ১৬১৩ খ্রিস্টাব্দে প্রাগ শহরে এরিকের মৃত্যু হয়। এরপরেও দীর্ঘদিন বেঁচেছিলেন সোফিয়া। শেষ বয়সে কোপেনহেগেনের দক্ষিণে জিল্যান্ড অঞ্চলে তিনি বসবাস করতে শুরু করেন। এখানকার এলসিনর অঞ্চলে তিনি আবার উদ্যানবিদ্যা বা হর্টিকালচার নিয়ে মেতে ওঠেন। মূলত ওষধি গাছগাছড়া সমূহই তাঁর গবেষণার বিষয় হয়ে ওঠে। একেবারে শেষ বয়সে তিনি ডেনমার্কের নামীদামী বনেদি বংশগুলির বংশলতিকা তৈরির কাজে হাত দেন। ১৬২৬-এ এগুলির উপরে তাঁর একটি বিশেষ গবেষণামূলক বইও প্রকাশিত হয়। আজ এতদিন পরেও, ডেনমার্কের প্রাচীন সমস্ত বনেদি বংশগুলির ইতিহাস জানতে গেলে জ্যোতির্বিদ, উদ্যানবিদ, বৈজ্ঞানিক সোফিয়া ব্রাহের কাজগুলিকেই অধিকাংশ গবেষক নির্দেশ করে থাকেন।

 

এক অনন্ত জীবন জুড়ে থাকা বিভিন্ন সময়কালের মধ্যেও তিনি যে কোনোদিনই ক্লান্ত হলেন না। অথচ দাদা টাইকো ব্রাহের প্রয়াণের পরেও যাঁর কর্মধারা অক্ষুণ্ণ রইল আরও চল্লিশ বছর। ডেনমার্কের অখ্যাতা রাজকুমারী তো তিনিই। সোফিয়া ব্রাহের সাম্রাজ্যের পরিমাপ তাঁর ধনসম্পত্তিতে নয়। তাঁর সাম্রাজ্য লুকিয়ে রয়েছে তাঁর বিজ্ঞানে, তাঁর গাছ-গাছালি – রোগচিকিৎসায়, তাঁর বংশলতিকার গবেষণায়, তাঁর বহুমুখিতায়। যাঁর আশ্চর্য মেধাবী জীবনের উপাখ্যানটুকুর সঙ্গে কেবল তুলনা হতে পারে আকাশের – অর্ধেক নয় সেই আকাশ। সেই আকাশ – সবটুকুই।

 

সূত্রঃ

 

[১] জে. এল. ই. ড্রেয়ার, ‘টাইকো ব্রাহে, এ পিকচার অব সায়েন্টিফিক লাইফ এন্ড ওয়ার্ক ইন দ্য সিক্সটিনথ সেঞ্চুরি’, ১৮৯০

[২] জন রবার্ট ক্রিশ্চিয়ানসন, ‘অন টাইকো’স আইল্যান্ডঃ টাইকো ব্রাহে অ্যান্ড হিজ এ্যাসিস্ট্যান্টস, ১৫৭০-১৬০১’, কেম্ব্রিজ ইউনিভার্সিটি প্রেস, ২০০০

[৩] মেরিলিন ওগিলভি, ‘সোফিয়া ব্রাহেঃ উইমেন ইন সায়েন্স, অ্যান্টিক্যুইটি থ্রু নাইনটিন্থ সেঞ্চুরিঃ এ বায়োগ্রাফিকাল ডিকশনারি উইথ অ্যানোটেটেড বিবলিওগ্রাফি’, এম আই টি প্রেস, ১৯৮৬

 

লেখক : গবেষক, প্রাবন্ধিক

ছবি সৌজন্য : ইন্টারনেট

2 Comments

Sayan.

25 January, 2021

Khub Bhaalo Amartyadaa!

Sayan.

25 January, 2021

Khub Bhaalo Amartyadaa!

Post Comment